1. info@provatferri.com : admin :
  2. provatferri.bd@gmail.com : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ডেভিল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত অপারেশন চলবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অপারেশন ডেভিল হান্ট: দ্বিতীয় দিনে গাজীপুরে গ্রেফতার অন্তত ১০০ ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি থেকে আলামত সংগ্রহ করেছে সিআইডি শ্রীলঙ্কায় দেশব্যাপী বিদ্যুৎ বিভ্রাট, বানরকে দায়ী করলেন মন্ত্রী জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টা মামলা থেকে খালাস পেলেন মাহমুদুর রহমান গাজীপুরে হামলার ঘটনায় গুরুতর আহত ৫ জন ঢামেকে ভর্তি গাজীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে বিএসএমএমইউয়ে নতুন নামের ব্যানার, বাদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ৬৫৩১ জন প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ হাইকোর্টে বাতিল ধানমন্ডি ৩২ এসে এক নারী ও পুরুষের ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, অতঃপর…

মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান সর্বোচ্চ থাকবে: প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০২৪

একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান দেওয়ার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেছেন, “আমার মতের সাথে নাও থাকতে পারে, আমার দলে নাও থাকতে পারে, তারপরও সে মুক্তিযোদ্ধা। আমার কাছে সে সম্মানিত। আর সেই সম্মানটা যুগ যুগ ধরে এদেশের মানুষ দেবে সেটাই আমরা চাই।”

প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের শাপলা হলে মঙ্গলবার ‘প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

সরকারপ্রধান বলেন, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে তারা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল যার যা কিছু আছে তা নিয়ে। এটা মাথায় রাখতে হবে, তাদের এই আত্মত্যাগের মধ্য দিয়েই আমাদের বিজয় অর্জিত হয়েছে। কাজেই তাদের সবসময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে।

“আমি জানি, এর মধ্যে আমাদের দলের প্রতি অনেকেরই সমর্থন নেই। অন্য জায়গায় চলে গেছেন। অনেকের অনেক কিছু থাকতে পারে। যে যেখানে যাক সেটা আমার কাছে বিবেচ্য নয়, আমার কাছে বিবেচ্য তারা সর্বস্ব ত্যাগ করে নিজের জীবন দিয়ে, রক্ত দিয়ে, অনেকে পঙ্গুত্ব বরণ করে এই দেশকে স্বাধীন করে বিজয় এনে দিয়েছে শত্রুকে পরাজিত করে। কাজেই তাদের সম্মানটা সর্বোচ্চ থাকবে।”

নবম সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের পর আওয়ামী লীগ মুক্তিযোদ্ধাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, “মুক্তিযোদ্ধারা এক সময় অবহেলিত ছিল, আমি আসার পর থেকে তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছি এবং গর্ব করে যেন বলতে পারে আমি মুক্তিযোদ্ধা।”

নির্বাচিত ফেলোদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, “যারা (বিদেশ) যাচ্ছেন, এদেশের দায়িত্ব নিয়ে যেতে হবে যে আপনাদের এদেশকে দেওয়ার আরও অনেক কিছু আছে। ভবিষ্যতে যাতে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারেন সেজন্য ফেলোশিপ দেওয়া হচ্ছে। ফিরে এসে দেশের মানুষের জন্য কাজ করবেন।”

শিক্ষার উন্নয়নে আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে দলের সভাপতি বলেন, “কোনো অঞ্চল যাতে পিছিয়ে না পড়ে, সেদিকে লক্ষ্য রেখেছি। প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার কারণে গ্রামে বসেই ফ্রিল্যান্সিং করে তরুণরা, আয় করার সুযোগ পাচ্ছে। প্রযুক্তিকে সহজলভ্য করেছে আওয়ামী লীগ সরকার।”

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩